Bitcoin Earning Tutorial Bangla full totorial
বিট কয়েন (Bitcoin) Complete Bangla Tutorial About Bitcoin
1.বিট কয়েন কি? (About Bitcoin)
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা। বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান,নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না। ২০০৮ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ারবা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে বা মোবাইলে। বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে অথবা কোন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
বিটকয়েন হচ্ছে ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটোকলের মাধ্যমে লেনদেন হও্যা সাংকেতিক মুদ্রা। একে দেখা বা ছোয়া যায় না, এটি তৈরী হয় অনলাইনেই, এবং সাঅনলাইনেই ব্যাবহৃত হয়।
২০০৮ সালে সাতোসি নাকামোতো এই মুদ্রা ব্যাবস্থার প্রচলন করেন।
এবার আসা যাক বিটকয়েন সম্পর্কিত কিছু কিছু এককের ধারণায়-
· 1 MBTC = 1000000 BTC
· 1 uBTC = 0.00000 BTC
· 1 mBTC = 0.001 BTC
· 1 satoshi = 0.00000001 BTC
· বিটকয়েনের মূল্য প্রায় 285.75 ডলার
বর্তমানে ১টি বিটকয়েনের মূল্য প্রায় 285.75 ডলার, প্রায় ৩ মাস পূর্বে ছিল ৪৭৫.৩৫ ডলার। অনেকটা শেয়ার বাজারের মতই এর দাম উঠানামা করে, যাহা অনেকেইপ্রতিনিয়ত আপডেট দেখে বুঝতে পেরেছেন।
বিট কয়েন এর উপযোগীতা:
১। বিট কয়েন পদ্ধতি অনেকটা নতুন বিষয়। এটাও এক ধরনের পেইজা, পেপাল, মানি বুকার্স এর মত বিট কয়েন লেনদেন পদ্ধতি বা গেট ওয়ে। বর্তমানে পৃথিবীরঅনেক দেশেই বিভিন্ন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস হিসাবে অনেক সাইটে বিট কয়েন পদ্ধতি যুক্ত করা হয়েছে।
২। ইউরোপ, অআমেরিকা উন্নত দেশেই অল্প সময়েই বিট কয়েন পদ্ধতি জনপ্রিয়তা অর্জন করে নিয়েছে। খুব বেশী একটা সময় হয়ত নাই, যেখানে সমগ্র দেশে বিট কয়েন্টপদ্ধতি চালু হয়ে যাবে। সম্প্রতি বাংলাদেশে অনেকেই বিট কয়েন আয় করছেন।
৩। এর মাধ্যমে যে কোন জায়গাতে পেমেন্ট পরিশোধ, বিল প্রদান, বেতন-বোনাস দেওয়া যাবে। তাছাড়া
বিটকয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
বিটকয়েন মোবাইলে, ব্যাংক একাউন্ট কিংবা অন্য মাস্টার কার্ডে ট্রান্সপার করতে পারবেন।
৪। অন্য কোন শেয়ার মার্কেট কিংবা বিট কয়েন মার্কেটে এটা বিক্রয় করতে পারবেন।
বিট কয়েন একাউন্টঃ
আপনাকে প্রথমে একটি বিটকয়েন অ্যাড্রেস তৈরি করা লাগবে। এই অ্যাড্রেস সাধারনত ৩৪ Character -এর হয়। এই কারনেই এটা এতো বেশি সিকিউর। এটা মূলত বিটকয়েন গেটওয়ে পেমেন্ট প্রসেস বলা হয়ে থাকে। অর্থাত আপনি যে কোন সাইট হতে বিট কয়েন আয় করুন না কেন, এখানে সমস্ত বিট কয়েন আয় যুক্ত হয়ে যাবে।পরবর্তীতে এখান হতে সুবিধামত উইথ ড্র করতে পারবেন।
No comments